০৩:৩৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫

ঘাটাইলে অবৈধ ড্রেজারে ফসলি জমিতে মাটি কাটার মহা উৎসব

মো: ফারুক আহমেদ

ঘাটাইলে ফসলি জমির উপরিভাগের মাটি বিক্রির মহোৎসব চলছে।সরকারি নিয়ম নীতি না মেনে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে অবৈধ ভাবে ড্রেজার বসিয়ে দীর্ঘদিন যাবত ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন উপজেলারআনেহলা ইউনিয়নের গোকুলনগর গ্রামের শাহজাহান চৌধুরীর ছেলে কামরুল চৌধুরী-সহ একটি চক্র।

শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, প্রায় ১৫ দিন যাবৎ ঘাটাইল উপজেলার আনেহলা ইউনিয়নের পাটিতাকান্দি এলাকায় পৃথক পৃথক স্থানে তিনটি ড্রেজার মেসিন বসিয়ে রাত দিন ফসলি জমির মাটি কেটে উজার করে দিচ্ছে। অসহায় কৃষকদের আর্থিক সংকটের সুযোগ নিচ্ছে এক শ্রেণির দালালচক্র। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কামরুল চৌধুরী এ চক্রের মূল হোতা। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ফসলি জমির উপরিভাগের মাটি বিক্রির কারণে আবাদি জমি সঙ্কুচিত হয়ে পড়ছে। ফলে কমে যাচ্ছে ফসলি জমি। এই বিষয়ে আনেহলা ইউনিয়ন ভূমি অফিস কর্মকর্তা তাহমিন আক্তার জানান, ফসলি জমি কাটার বিষয়ে আমি ওখানে গিয়েছিলাম, ফসলি জমি কাটার বিষয়ে তাকে কয়েকবার আবেদন করতে বলা হয়েছে, আমি আবার যাচ্ছি, পরে দুপুরের দিকে তাহামিনা আক্তার জানান, অবৈধভাবে স্থাপন করা ড্রেজার মেশিন গুলো ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। তার আগেএই বিষয়ে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোসাম্মৎ শারমিন ইসলাম জানান, অবৈধভাবে ফসলি জমি কাটার বিষয়ে খুব দ্রুতই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে ।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

আপডেট: ০৯:৫২:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
১৩৬

ঘাটাইলে অবৈধ ড্রেজারে ফসলি জমিতে মাটি কাটার মহা উৎসব

আপডেট: ০৯:৫২:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

ঘাটাইলে ফসলি জমির উপরিভাগের মাটি বিক্রির মহোৎসব চলছে।সরকারি নিয়ম নীতি না মেনে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখিয়ে অবৈধ ভাবে ড্রেজার বসিয়ে দীর্ঘদিন যাবত ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন উপজেলারআনেহলা ইউনিয়নের গোকুলনগর গ্রামের শাহজাহান চৌধুরীর ছেলে কামরুল চৌধুরী-সহ একটি চক্র।

শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, প্রায় ১৫ দিন যাবৎ ঘাটাইল উপজেলার আনেহলা ইউনিয়নের পাটিতাকান্দি এলাকায় পৃথক পৃথক স্থানে তিনটি ড্রেজার মেসিন বসিয়ে রাত দিন ফসলি জমির মাটি কেটে উজার করে দিচ্ছে। অসহায় কৃষকদের আর্থিক সংকটের সুযোগ নিচ্ছে এক শ্রেণির দালালচক্র। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কামরুল চৌধুরী এ চক্রের মূল হোতা। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ফসলি জমির উপরিভাগের মাটি বিক্রির কারণে আবাদি জমি সঙ্কুচিত হয়ে পড়ছে। ফলে কমে যাচ্ছে ফসলি জমি। এই বিষয়ে আনেহলা ইউনিয়ন ভূমি অফিস কর্মকর্তা তাহমিন আক্তার জানান, ফসলি জমি কাটার বিষয়ে আমি ওখানে গিয়েছিলাম, ফসলি জমি কাটার বিষয়ে তাকে কয়েকবার আবেদন করতে বলা হয়েছে, আমি আবার যাচ্ছি, পরে দুপুরের দিকে তাহামিনা আক্তার জানান, অবৈধভাবে স্থাপন করা ড্রেজার মেশিন গুলো ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। তার আগেএই বিষয়ে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোসাম্মৎ শারমিন ইসলাম জানান, অবৈধভাবে ফসলি জমি কাটার বিষয়ে খুব দ্রুতই প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে ।