০৯:৪৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে অন্ধ হওয়ার পথে সঞ্জু

Oplus_0

 

দেশের জন্য বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে এখন অন্ধের পথে গাইবান্ধার সঞ্জু, পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী সঞ্জু গত ৪ আগস্ট ছাত্র আন্দোলন কিরে যখন গাইবান্ধা উত্তাল রাজপথ ঠিক তখনি অতর্কিত হামলায় গুলি বিদ্রোহন গাইবান্ধা সদর উপজেলা ৯ নং খোলাহাটি ইউনিয়নের ইয়াসিন মিয়ার ছেলে সঞ্জু। জানা যায় সঞ্জু মিয়ার বা চোখে তিনটি ও হাতে একটি রাবার বুলেট লাগে। এতে করে জ্ঞান হারিয়ে জমিনে পড়ে যান সঞ্জু মিয়া, প্রথমে ছাত্ররা উদ্ধার করে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান পরবর্তী উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যান,অস্ত্র পাচারের মাধ্যমে একটি গুলি বের করা হলে অন্য চোখের গুলি বের করা সম্ভব হয়নি, এমন অবস্থায় ডাক্তাররা বলেন সঞ্জু মিয়ার দৃষ্টিশক্তি ফিরে পাওয়া খুবই কম, সঞ্জুর বাবা ইয়াসিন মিয়া একজন দিনমজুরি দিনে আনেন দিনে খান কষ্ট করে সংসার চালান। কিন্তু বয়সের ভারে এখন তিনি বেকার তিন সন্তানের মধ্যে সঞ্জু সবার বড় সংসারের হাল ধরতে একটি ওয়ার্কশপে কাজ করতেন তিনি,যেখানে নুন আনতে পান্তা ফুরায় সেখানে কিভাবে সন্তানের চিকিৎসা করবে। অন্যদিকে পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী এই অবস্থায় বন্ধ হয়ে গিয়েছে সংসারের আয় কি খাবে তারা চিন্তিত পরিবারটি। বৈষম্য ছাত্র বিরোধী আন্দোলনের শুরু থেকে সঞ্জুমিয়া রাজপথে ছিলেন ছাত্রদের পাশে,নিজের জীবন বাজি রেখে ছাত্রদের আন্দোলনে গিয়ে আহত হন সঞ্জু মিয়া দেশবাসীর কাছে পাশে থাকার আহ্বান এলাকাবাসীর ও তার পরিবারের, তারা যেন উন্নত চিকিৎসা করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে সঞ্জু।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

আপডেট: ০৮:০০:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৪
১১৫

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে অন্ধ হওয়ার পথে সঞ্জু

আপডেট: ০৮:০০:০৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৭ অগাস্ট ২০২৪

 

দেশের জন্য বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে এখন অন্ধের পথে গাইবান্ধার সঞ্জু, পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী সঞ্জু গত ৪ আগস্ট ছাত্র আন্দোলন কিরে যখন গাইবান্ধা উত্তাল রাজপথ ঠিক তখনি অতর্কিত হামলায় গুলি বিদ্রোহন গাইবান্ধা সদর উপজেলা ৯ নং খোলাহাটি ইউনিয়নের ইয়াসিন মিয়ার ছেলে সঞ্জু। জানা যায় সঞ্জু মিয়ার বা চোখে তিনটি ও হাতে একটি রাবার বুলেট লাগে। এতে করে জ্ঞান হারিয়ে জমিনে পড়ে যান সঞ্জু মিয়া, প্রথমে ছাত্ররা উদ্ধার করে গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান পরবর্তী উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নিয়ে যান,অস্ত্র পাচারের মাধ্যমে একটি গুলি বের করা হলে অন্য চোখের গুলি বের করা সম্ভব হয়নি, এমন অবস্থায় ডাক্তাররা বলেন সঞ্জু মিয়ার দৃষ্টিশক্তি ফিরে পাওয়া খুবই কম, সঞ্জুর বাবা ইয়াসিন মিয়া একজন দিনমজুরি দিনে আনেন দিনে খান কষ্ট করে সংসার চালান। কিন্তু বয়সের ভারে এখন তিনি বেকার তিন সন্তানের মধ্যে সঞ্জু সবার বড় সংসারের হাল ধরতে একটি ওয়ার্কশপে কাজ করতেন তিনি,যেখানে নুন আনতে পান্তা ফুরায় সেখানে কিভাবে সন্তানের চিকিৎসা করবে। অন্যদিকে পরিবারের একমাত্র উপার্জনকারী এই অবস্থায় বন্ধ হয়ে গিয়েছে সংসারের আয় কি খাবে তারা চিন্তিত পরিবারটি। বৈষম্য ছাত্র বিরোধী আন্দোলনের শুরু থেকে সঞ্জুমিয়া রাজপথে ছিলেন ছাত্রদের পাশে,নিজের জীবন বাজি রেখে ছাত্রদের আন্দোলনে গিয়ে আহত হন সঞ্জু মিয়া দেশবাসীর কাছে পাশে থাকার আহ্বান এলাকাবাসীর ও তার পরিবারের, তারা যেন উন্নত চিকিৎসা করে স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসে সঞ্জু।