০৭:৪৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

চাঁদাবাজী, অর্থ আত্মসাৎ ও দুর্নীতির অভিযোগে মতলব উত্তর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ দ্বীন ইসলামকে বহিষ্কার

স্টাফ রিপোর্টার

চাঁদাবাজী, অর্থ আত্মসাৎ, নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির দায়ে মতলব উত্তর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ দ্বীন ইসলামকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

প্রেসক্লাবের কার্যালয়ে গতকাল শুক্রবার সকালে জরুরি সাধারণ সভায় সর্বসম্মতিক্রমে তাঁকে বহিষ্কার করা হয়। ৫ই আগষ্ট ছাত্রজনতার বিপ্লব এর পর থেকে জনসাধারণের জনরোষ থেকে বাঁচতে পালিয়ে থাকায় তিনি সভায় উপস্থিত ছিলেন না।

৩০ আগষ্ট ২০২৪ইং শুক্রবার বিকেলে মতলব উত্তর প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক মোঃ সফিকুল ইসলাম রানা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান মতলব উত্তর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ দ্বীন ইসলাম গত সরকারের প্রভাবশালী এমপি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার নাম ভাঙিয়ে ও প্রভাব খাটিয়ে কয়েকজন সদস্য কে জিম্মি করে মতলব উত্তর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক পদটি ভাগিয়ে নেন। এর পর তিনি ক্ষমতাকে পুঁজি করে তার নিজ এলাকা সরদার কান্দি গ্রাম সহ মতলব উত্তর উপজেলার বিভিন্নস্থানে নিরীহ সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে ও প্রেসক্লাবের নাম ভাঙিয়ে লক্ষ।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

আপডেট: ০১:২৬:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৪
১১৬

চাঁদাবাজী, অর্থ আত্মসাৎ ও দুর্নীতির অভিযোগে মতলব উত্তর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ দ্বীন ইসলামকে বহিষ্কার

আপডেট: ০১:২৬:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

চাঁদাবাজী, অর্থ আত্মসাৎ, নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির দায়ে মতলব উত্তর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ দ্বীন ইসলামকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

প্রেসক্লাবের কার্যালয়ে গতকাল শুক্রবার সকালে জরুরি সাধারণ সভায় সর্বসম্মতিক্রমে তাঁকে বহিষ্কার করা হয়। ৫ই আগষ্ট ছাত্রজনতার বিপ্লব এর পর থেকে জনসাধারণের জনরোষ থেকে বাঁচতে পালিয়ে থাকায় তিনি সভায় উপস্থিত ছিলেন না।

৩০ আগষ্ট ২০২৪ইং শুক্রবার বিকেলে মতলব উত্তর প্রেসক্লাবের দপ্তর সম্পাদক মোঃ সফিকুল ইসলাম রানা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান মতলব উত্তর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ দ্বীন ইসলাম গত সরকারের প্রভাবশালী এমপি আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়ার নাম ভাঙিয়ে ও প্রভাব খাটিয়ে কয়েকজন সদস্য কে জিম্মি করে মতলব উত্তর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক পদটি ভাগিয়ে নেন। এর পর তিনি ক্ষমতাকে পুঁজি করে তার নিজ এলাকা সরদার কান্দি গ্রাম সহ মতলব উত্তর উপজেলার বিভিন্নস্থানে নিরীহ সাধারণ মানুষকে জিম্মি করে ও প্রেসক্লাবের নাম ভাঙিয়ে লক্ষ।