০৮:০৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪

ভূঞাপুরে হিসাবরক্ষন কার্যালয়ে কর্ম বিরতি

মোঃ মিজানুর রহমান

সারা দেশের ন্যায় ভূঞাপুর উপজেলা পরিষদের হিসাবরক্ষণ কার্যালয়ের অডিটরদের কর্মবিরতির কারনে ভোগান্তিতে পড়েছে উপজেলার সকল দপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা।

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর হিসাবরক্ষণ অফিস সুত্রে জানা যায়, গত ২ সেপ্টেম্বর থেকে ১১তম গ্রেড থেকে ১০ম গ্রেডে উন্নতি করার দাবীতে দেশের সকল অডিটররা কর্মবিরতি পালন করছে। কোনো প্রকার দাপ্তরিক কার্যক্রম করছে না তারা।এতে করে উপজেলা পরিষদের কোনো কর্মকর্তা কর্মচারী তাদের মাসিক বেতন উত্তোলন করতে পারছে না।

বিশেষ করে তৃতীয় চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী বেশী ভোগান্তিতে পড়েছে।

উপজেলা পরিষদের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা তাদের মাসিক বেতন উত্তোলন করতে না পারায় তাদের মধ্যে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে।

ভূঞাপুর হিসাবরক্ষণ অফিসের কর্মবিরতিতে থাকা অডিটর ফেরদৌসী বেগম জানান, সরকারি ভাবে আমাদেরকে বৈষম্য তৈরী করা হয়েছে, আদালতে মামলা করার কারনে ৬১ জন অডিটরকে ১০ম গ্রেডে উন্নতি করা হয়েছে। আমাদের দাবী সকল অডিটরকেই ১০ ম গ্রেডে উন্নতি করা হোক।

উপজলা প্রকৌশলী অফিসের এক কর্মকর্তা জানান, কোনো সরকারি এক গুরুত্বপূর্ণ অফিস এই ভাবে কর্মবিরতি করতে পারে? যে অফিসের সাথে সকল দপ্তরের যোগসাজশ রয়েছে। যারা হিসাব নিকাশ করে আমাদের বেতন হয়। বন্ধ রয়েছে সকল পেনশনের টাকা উত্তোলন। সমস্ত উপজেলা পরিষদে এর বিরুপ প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। অতি দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করবে বলে আমা করি।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করুন

আপডেট: ০১:০০:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
১৭৮

ভূঞাপুরে হিসাবরক্ষন কার্যালয়ে কর্ম বিরতি

আপডেট: ০১:০০:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪

সারা দেশের ন্যায় ভূঞাপুর উপজেলা পরিষদের হিসাবরক্ষণ কার্যালয়ের অডিটরদের কর্মবিরতির কারনে ভোগান্তিতে পড়েছে উপজেলার সকল দপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা।

বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর হিসাবরক্ষণ অফিস সুত্রে জানা যায়, গত ২ সেপ্টেম্বর থেকে ১১তম গ্রেড থেকে ১০ম গ্রেডে উন্নতি করার দাবীতে দেশের সকল অডিটররা কর্মবিরতি পালন করছে। কোনো প্রকার দাপ্তরিক কার্যক্রম করছে না তারা।এতে করে উপজেলা পরিষদের কোনো কর্মকর্তা কর্মচারী তাদের মাসিক বেতন উত্তোলন করতে পারছে না।

বিশেষ করে তৃতীয় চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী বেশী ভোগান্তিতে পড়েছে।

উপজেলা পরিষদের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা তাদের মাসিক বেতন উত্তোলন করতে না পারায় তাদের মধ্যে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে।

ভূঞাপুর হিসাবরক্ষণ অফিসের কর্মবিরতিতে থাকা অডিটর ফেরদৌসী বেগম জানান, সরকারি ভাবে আমাদেরকে বৈষম্য তৈরী করা হয়েছে, আদালতে মামলা করার কারনে ৬১ জন অডিটরকে ১০ম গ্রেডে উন্নতি করা হয়েছে। আমাদের দাবী সকল অডিটরকেই ১০ ম গ্রেডে উন্নতি করা হোক।

উপজলা প্রকৌশলী অফিসের এক কর্মকর্তা জানান, কোনো সরকারি এক গুরুত্বপূর্ণ অফিস এই ভাবে কর্মবিরতি করতে পারে? যে অফিসের সাথে সকল দপ্তরের যোগসাজশ রয়েছে। যারা হিসাব নিকাশ করে আমাদের বেতন হয়। বন্ধ রয়েছে সকল পেনশনের টাকা উত্তোলন। সমস্ত উপজেলা পরিষদে এর বিরুপ প্রভাব পড়তে শুরু করেছে। অতি দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করবে বলে আমা করি।